চালের সুজি একটি হালকা এবং পুষ্টিকর খাদ্য উপাদান, যা সহজে হজম হয় এবং শরীরের শক্তি জোগাতে সহায়তা করে। এটি শিশু, বৃদ্ধ এবং রোগীদের জন্য উপযুক্ত। ভিটামিন বি, কার্বোহাইড্রেট, এবং সামান্য প্রোটিন সমৃদ্ধ এই খাবার শক্তি পুনরুদ্ধারে কার্যকর। রান্নায় এর বহুমুখী ব্যবহার একে জনপ্রিয় করে তুলেছে।
-
আমলকি গুঁড়া ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়, ব্রণ ও দাগ কমায় এবং ত্বককে মসৃণ রাখে। এটি চুলের স্বাস্থ্য উন্নত করে, চুল পড়া কমায় এবং মাথার ত্বকের পুষ্টি দেয়। হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং শরীর থেকে টক্সিন দূর করতে সহায়তা করে। ফেসপ্যাক, চুলের তেল বা পানীয় হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
-
বেদেনার খোসা গুঁড়া ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি, ব্রণ ও দাগ কমাতে এবং মৃত কোষ দূর করতে ব্যবহৃত হয়। এটি ত্বক টানটান করে এবং পোরস সঙ্কুচিত করে। মধু ও দুধের সঙ্গে মিশিয়ে ফেসপ্যাক হিসেবে বা গোলাপজলের সঙ্গে স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করা যায়। ত্বকের সংবেদনশীলতায় পরীক্ষা করা উচিত।
-
কমলার খোসা গুঁড়া ত্বক উজ্জ্বল করতে, ব্রণ ও দাগ কমাতে এবং ত্বক টোন করতে ব্যবহৃত হয়। এটি প্রাকৃতিক স্ক্রাব হিসেবে মৃত কোষ দূর করে ত্বক মসৃণ রাখে। মধু ও দুধের সঙ্গে মিশিয়ে ফেসপ্যাক হিসেবে ব্যবহার করা যায়। ত্বকের সংবেদনশীলতায় পরীক্ষা করে ব্যবহার করা উচিত।
-
গোলাপ গুঁড়া ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি, প্রদাহ কমানো এবং টোনিং করতে ব্যবহৃত হয়। এটি ত্বকের পোরস সঙ্কুচিত করে এবং ত্বককে মসৃণ রাখে। গোলাপজল বা দুধের সঙ্গে মিশিয়ে ফেসপ্যাক হিসেবে ব্যবহার করা যায়, অথবা টোনার হিসেবে গোলাপজলের সঙ্গে মিশিয়ে ত্বকে লাগানো যায়।
-
মেহেদি গুঁড়া চুলের রঙ পরিবর্তন, চুলের স্বাস্থ্য বজায় রাখা এবং ত্বকের দাগ-ছোপ দূর করতে ব্যবহৃত হয়। এটি চুলে শাইন আনতে, খুশকি কমাতে এবং ত্বককে প্রশান্তি প্রদান করতে সহায়তা করে। চুলে পেস্ট হিসেবে লাগিয়ে ১-২ ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেললে চুলে গা dark ় রং পাওয়া যায়। ত্বকে গোলাপজল বা দুধের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করা যায়।
-
মুলতানি মাটি গুঁড়া ত্বকের অতিরিক্ত তেল শোষণ করে, ব্রণ ও দাগ কমায় এবং ত্বককে মসৃণ ও উজ্জ্বল রাখে। এটি ত্বক পরিষ্কার করতে, পোরস ছোট করতে এবং তৈলাক্ত ত্বক নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। গোলাপজল, দুধ বা পানির সঙ্গে মিশিয়ে ফেসপ্যাক হিসেবে ব্যবহার করা যায়। তবে অতিরিক্ত ব্যবহার করলে ত্বক শুষ্ক হতে পারে, তাই ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত।
-
সাদা চন্দন গুঁড়া ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি, শীতলতা প্রদান এবং ব্রণ ও দাগ-ছোপ দূর করতে ব্যবহৃত হয়। এটি ত্বকে শীতলতা আনে, রোদে পোড়া দাগ হালকা করে এবং ত্বক টানটান রাখতে সাহায্য করে। দুধ, গোলাপজল বা মধুর সঙ্গে মিশিয়ে ফেসপ্যাক হিসেবে ব্যবহার করা হয়। খাঁটি সাদা চন্দন গুঁড়া ব্যবহার এবং ত্বকের সংবেদনশীলতায় পরীক্ষা করা জরুরি।
-
লাল চন্দন গুঁড়া ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি, দাগ-ছোপ ও ব্রণ দূর করা, এবং রোদে পোড়া দাগ হালকা করতে ব্যবহৃত হয়। এটি দুধ, মধু বা গোলাপজলের সঙ্গে মিশিয়ে ফেসপ্যাক হিসেবে ব্যবহার করা যায়। খাঁটি গুঁড়া ব্যবহার করা এবং ত্বকে পরীক্ষা করা জরুরি।
-
কস্তুরির হলুদ গুঁড়া কস্তুরি ও হলুদের মিশ্রণে তৈরি একটি প্রাকৃতিক পণ্য। এটি ত্বক উজ্জ্বল করা, দাগ-ছোপ দূর করা, ব্রণ প্রতিরোধ এবং ত্বক মসৃণ রাখতে সহায়তা করে। এটি ফেসপ্যাক বা স্নানের আগে শরীরে মেখে ব্যবহার করা হয়। খাঁটি উপাদান ব্যবহার করা জরুরি এবং ত্বকের সংবেদনশীলতায় পরীক্ষা করা উচিত।
-
ত্রিফলা (Triphala) একটি প্রাচীন আয়ুর্বেদিক ভেষজ মিশ্রণ, যা তিনটি ফলের মিশ্রণে তৈরি। এই ভেষজটি ভারতীয় আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং স্বাস্থ্য রক্ষায় বহুল ব্যবহৃত। ত্রিফলা সাধারণত পরিপাকতন্ত্রের কার্যকারিতা উন্নত করতে, দেহকে ডিটক্সিফাই করতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ব্যবহৃত হয়। ত্রিফলার উপাদানগুলো: আমলকি (Emblica officinalis / Amla): ভিটামিন সি-এ পরিপূর্ণ এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্যে সমৃদ্ধ। এটি […]
-
শঙ্গ গুঁড়া একটি প্রাকৃতিক সুপারফুড যা ভিটামিন, মিনারেল, প্রোটিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এটি ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে, রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে। স্মুদি, চা বা খাবারের সঙ্গে সহজেই মিশিয়ে এটি ব্যবহার করা যায়। "সবটুকুই প্রাকৃতিক" ট্যাগলাইনসহ শতমূল ব্র্যান্ডের জন্য এটি একটি আদর্শ পণ্য।
-
আমবীজ খুশকি দূর করতে, ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে, ওজন কমাতে, ডায়েরিয়া প্রতিরোধে, এবং কোলেস্টেরল হ্রাসে কার্যকর। আমের আঁটির এই গুঁড়ো প্রাকৃতিক উপায়ে শরীর সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
-
তাল মিসরি তাল মিসরি এক ধরনের প্রাকৃতিক মিষ্টি, যা মূলত তালগাছের রস থেকে তৈরি হয়। এটি বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি হিসাবে পরিচিত। তাল মিসরি সাধারণত স্বাস্থ্যকর এবং রসালো, যা খেতে মিষ্টি ও সুস্বাদু। পুষ্টিগুণ প্রাকৃতিক চিনি: তাল মিসরি সাদা চিনি বা কৃত্রিম মিষ্টির পরিবর্তে প্রাকৃতিক চিনির উৎস হিসেবে ব্যবহৃত হয়, যা রক্তে […]
-
-
-
গ্রিন টি একটি প্রাকৃতিক ও স্বাস্থ্যকর পানীয়, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর। এটি ওজন কমাতে, বিপাকক্রিয়া উন্নত করতে, হৃদ্স্বাস্থ্য সুরক্ষায়, এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। পাশাপাশি এটি মানসিক সতেজতা ও মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে, যা দৈনন্দিন সুস্থতায় দারুণ সহায়ক।